এই ছোট্ট জীবনে অল্প কিছু মানুষ, কাছের, ভাললাগার মানুষদের নিয়েই তো দিব্যি দিন কেটে গেল। পঁচাশিটা বছর কখন যে কাজ করতে করতে, খেলতে খেলতে, গান গাইতে গাইতে, বনেজঙ্গলে ঘুরে বেড়াতে বেড়াতে আমার প্রায় অনবধানেই কাটিয়ে এলাম!
আরও পড়ুন
Sign in
Sign in
Recover your password.
A password will be e-mailed to you.
Browsing Category
ধারাবাহিক আত্মকথা
শেষবিকেলে সিমলিপালে পর্ব ৪৭
লোকটাক হ্রদের পাশের জঙ্গলে মিঠুন দেখতে পাওয়া যেত। বাইসনের মতো বড় নয়, তার চেয়ে ছোট একধরনের গোজাতীয় হরিণ হল এই…
শেষবিকেলে সিমলিপালে পর্ব ৪৬
সে দুই ফরেস্ট গার্ডকে শিং দিয়ে থেঁতলে দিয়েছিল। তার পরেই তার ওপরে পাঁচশো টাকার পুরস্কার ঘোষণা করেছিল বনবিভাগ। কিন্তু…
সভ্য হয়েছিলাম নেতাজির বাড়ির পাশে উডবার্ন পার্কের বিখ্যাত টেনিস ক্লাব ক্যালকাটা সাউথ ক্লাবে। কাজ এবং পড়াশোনার জন্য আমি বিকেলে বা রাতে টেনিস খেলতে পারতাম না। তবে রোজ সকালে আমি সেই ক্লাবের হার্ড কোর্টে টেনিস খেলতাম।
আরও পড়ুন
শেষবিকেলে সিমলিপালে পর্ব ৪৪
বিকেলের রোদ পড়ে এসেছে। সেই ফিকে হলুদ আলোয় কালো ডোরাকাটা বাঘকে দেখে আমার তো আত্মারাম খাঁচাছাড়া। আর সেই বাচ্চাদুটো…
শেষবিকেলে সিমলিপালে পর্ব ৪৩
আমি বললাম, চলো। বলে আমার গাড়িতে ওকে নিয়ে গড়ের মাঠে গেলাম। ওই দিন গড়ের মাঠে কোথা থেকে একটা ষাঁড় এসে খুব…
গণ্ডার ও হাতি ছাড়া ভারতের প্রায় সবরকম জানোয়ার শিকার করেছি, ১৯৭২ সাল অবধি, যতদিন শিকার আইনি ছিল। কিন্তু শিকার করে আমি সেই শিকার করা প্রাণীর কাছে যেতাম না সচরাচর। কারণ আমি রক্ত দেখতে পারতাম না।
আরও পড়ুন
শেষবিকেলে সিমলিপালে পর্ব ৪১
সে পিস্তলে সাইলেন্সার লাগানো ছিল। জঙ্গলের মধ্যে বসে ঢুকঢুক করে বিয়ার খেত গোপাল এবং মুরগি কিংবা তিতিরের আওয়াজ পেলেই…
শেষবিকেলে সিমলিপালে পর্ব ৪০
সামনের গয়া রোড দিয়ে মেয়েরা হলুদরঙা লালপেড়ে শাড়ি পরে থালিতে নৈবেদ্য সাজিয়ে হেঁটে আসছে সিঁদুর গ্রাম থেকে, যে গ্রামে…
যেখানে নামলাম তার ডানদিকে একটা কবরখানা। খুঁটির মধ্যে একটা বোর্ড দিয়ে লেখা, ‘বনাদাগ’। গ্রামের নাম। আমরা রিকশাওয়ালাকে ছেড়ে দিয়ে কাঁচা রাস্তা ধরে হাঁটতে লাগলাম। একদম নির্জন জায়গা। অনেক জঙ্গল, ঝোপঝাড়।
আরও পড়ুন